০৮:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১১ বছর পর শিবিরের ৩ কর্মীর লাশ উত্তোলন

  • রিপোর্টারের নাম
  • আপডেটের সময় : ০২:৫৭:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ১০৯ টাইম ভিউ

ডেস্ক নিউজ : নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভায় ১১ বছর পর ইসলামী ছাত্রশিবিরের তিন কর্মীর লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে।২৪ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আদালতের নির্দেশে এই লাশগুলো উত্তোলন করা হয়।

২০১৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল কাদের মোল্লার ফাঁসির আদেশের প্রতিবাদে বসুরহাটে জামায়াত-শিবিরের মিছিলের সময় আওয়ামীলীগ ও পুলিশের গুলিতে চার শিবিরকর্মী নিহত হন। নিহতদের মধ্যে ছিলেন—আবদুল আজিজ রায়হান, সাইফুল ইসলাম এবং সাইফুল ইসলাম বাবলু।

নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে ২০২৪ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর আদালতে একটি হত্যা মামলার আবেদন করা হয়, যেখানে বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আবদুল কাদের মির্জাসহ ১১২ জনকে আসামি করা হয়।

আদালতের নির্দেশে কোম্পানীগঞ্জ থানায় মামলাটি রেকর্ড করা হয় এবং ময়নাতদন্তের জন্য লাশ উত্তোলনের নির্দেশ দেওয়া হয়। লাশগুলো বর্তমানে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

এদিকে, নিহতদের পরিবার ও স্থানীয়রা ন্যায়বিচার দাবি করছেন এবং ময়নাতদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা উদঘাটিত হবে বলে আশা করছেন।

ট্যাগ:

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

লেখক তথ্য সম্পর্কে

১১ বছর পর শিবিরের ৩ কর্মীর লাশ উত্তোলন

আপডেটের সময় : ০২:৫৭:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ডেস্ক নিউজ : নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভায় ১১ বছর পর ইসলামী ছাত্রশিবিরের তিন কর্মীর লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে।২৪ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আদালতের নির্দেশে এই লাশগুলো উত্তোলন করা হয়।

২০১৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল কাদের মোল্লার ফাঁসির আদেশের প্রতিবাদে বসুরহাটে জামায়াত-শিবিরের মিছিলের সময় আওয়ামীলীগ ও পুলিশের গুলিতে চার শিবিরকর্মী নিহত হন। নিহতদের মধ্যে ছিলেন—আবদুল আজিজ রায়হান, সাইফুল ইসলাম এবং সাইফুল ইসলাম বাবলু।

নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে ২০২৪ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর আদালতে একটি হত্যা মামলার আবেদন করা হয়, যেখানে বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আবদুল কাদের মির্জাসহ ১১২ জনকে আসামি করা হয়।

আদালতের নির্দেশে কোম্পানীগঞ্জ থানায় মামলাটি রেকর্ড করা হয় এবং ময়নাতদন্তের জন্য লাশ উত্তোলনের নির্দেশ দেওয়া হয়। লাশগুলো বর্তমানে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

এদিকে, নিহতদের পরিবার ও স্থানীয়রা ন্যায়বিচার দাবি করছেন এবং ময়নাতদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা উদঘাটিত হবে বলে আশা করছেন।