১০:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ২৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পশ্চিমাদের পরাজয় সত্যিই কি হতে চলেছে?

‘এই ঘরের মধ্যে কেউ যদি চিন্তা করেন ইউক্রেনে পুতিন থেমে যাবেন, তাঁকে আমি আশ্বস্ত করতে চাই, পুতিন থামবেন না।’ বৃহস্পতিবার রাতে স্টেট অব ইউনিয়নে বক্তৃতাকালে জো বাইডেন এ কথা বলেন। ন্যাটোর সবচেয়ে নবীন সদস্য সুইডেনের প্রেসিডেন্ট উলফ ক্রিস্টারটনকে স্বাগত জানিয়ে বাইডেন বলেন, ইউরোপ ‘ঝুঁকিতে’ আছে।

কিন্তু বাইডেন এ কথাও বলেন যে ইউরোপের প্রতিরক্ষার জন্য আমেরিকান সেনা প্রয়োজন হবে না, এ ব্যাপারে তিনি আগের মতোই ‘দৃঢ়প্রতিজ্ঞ’ অবস্থানে রয়েছেন। গত সপ্তাহে যেমনটা হোয়াইট হাউসের মুখপত্র বলেছিলেন, ইউক্রেনে স্থল সেনা পাঠানোর ব্যাপারটি তাঁদের চিন্তায় নেই, সেটা পানির মতো পরিষ্কার।

এ কথায় সুইডেনের প্রেসিডেন্টের মাথা অবশ্যই ঘোরা উচিত। ন্যাটোকে যুদ্ধে টেনে আনা, নতুন সদস্য সুইডেনকে ন্যাটোর সদস্য করার পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী যুক্তি ছিল, রাশিয়ার পরবর্তী আগ্রাসন। কিন্তু এই আগ্রাসন যদি সত্যিকারের উদ্বেগ হতো, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের ইউক্রেনে স্থল সেনা পাঠানোর বিকল্প কিছু ছিল না।

ট্যাগ:

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

লেখক তথ্য সম্পর্কে

পশ্চিমাদের পরাজয় সত্যিই কি হতে চলেছে?

আপডেটের সময় : ১০:৪০:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪

‘এই ঘরের মধ্যে কেউ যদি চিন্তা করেন ইউক্রেনে পুতিন থেমে যাবেন, তাঁকে আমি আশ্বস্ত করতে চাই, পুতিন থামবেন না।’ বৃহস্পতিবার রাতে স্টেট অব ইউনিয়নে বক্তৃতাকালে জো বাইডেন এ কথা বলেন। ন্যাটোর সবচেয়ে নবীন সদস্য সুইডেনের প্রেসিডেন্ট উলফ ক্রিস্টারটনকে স্বাগত জানিয়ে বাইডেন বলেন, ইউরোপ ‘ঝুঁকিতে’ আছে।

কিন্তু বাইডেন এ কথাও বলেন যে ইউরোপের প্রতিরক্ষার জন্য আমেরিকান সেনা প্রয়োজন হবে না, এ ব্যাপারে তিনি আগের মতোই ‘দৃঢ়প্রতিজ্ঞ’ অবস্থানে রয়েছেন। গত সপ্তাহে যেমনটা হোয়াইট হাউসের মুখপত্র বলেছিলেন, ইউক্রেনে স্থল সেনা পাঠানোর ব্যাপারটি তাঁদের চিন্তায় নেই, সেটা পানির মতো পরিষ্কার।

এ কথায় সুইডেনের প্রেসিডেন্টের মাথা অবশ্যই ঘোরা উচিত। ন্যাটোকে যুদ্ধে টেনে আনা, নতুন সদস্য সুইডেনকে ন্যাটোর সদস্য করার পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী যুক্তি ছিল, রাশিয়ার পরবর্তী আগ্রাসন। কিন্তু এই আগ্রাসন যদি সত্যিকারের উদ্বেগ হতো, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের ইউক্রেনে স্থল সেনা পাঠানোর বিকল্প কিছু ছিল না।